১৮৩০ সালের দিকে যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলাদেশ (বর্তমান) কে শাসন করছিল তখন ইন্ডিয়া এর শাসক লর্ড বেন্টিক চেষ্টা করছিলেন যেন মানুষ সঠিক ভাবে ইংরেজি বলতে পারে , এটাই পাইলট স্কুল স্থাপন এর মূল কারণ ।
তথ্য আনুযায়ী ১৮৪১ সালে এই বিদ্যালয়ে মাত্র ৪১ জন ছাত্র পড়াশোনা করত। পরে এটি রেভেন্ডার প্রাইজ নামক এক ব্যক্তি প্রধান শিক্ষক হিসাবে বিদ্যালয়টির দেখাশোনা করেন এবং বিদ্যালয়টিকে একটি মিশনারি বিদ্যালয়ে রুপান্তর করেন। পরে তিনি বিদ্যালয়টি রেভেরেন্ড প্রাইজ এর কাছে হস্তান্তর করেন।
১৮৬৯ সালে বিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে " সিলেট সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় " নামকরন করে হয়, এবং রায় সাহেব দুর্গা কুমার বসু কে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় । ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্প এর দ্বারা বিদ্যালয়টি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং পরবর্তীতে বিদ্যালয়টির সরিয়ে নেয়া হয়, এবং এটি বর্তমানে যে স্থানে রয়েছে(কালীঘাট) সেখানে স্থানান্তর করা হয় ।
১৮৩০ সালের দিকে যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি বাংলাদেশ(বর্তমান) কে শাসন করছিল তখন ইন্ডিয়া এর শাসক লর্ড বেন্টিক চেষ্টা করছিলেন যেন মানুষ সঠিক ভাবে ইংরেজি বলতে পারে , এটাই পাইলট স্কুল স্থাপন এর মূল কারণ ।
তথ্য আনুযায়ী ১৮৪১ সালে এই বিদ্যালয়ে মাত্র ৪১ জন ছাত্র পড়াশোনা করত। পরে এটি রেভেন্ডার প্রাইজ নামক এক ব্যক্তি প্রধান শিক্ষক হিসাবে বিদ্যালয়টির দেখাশোনা করেন এবং বিদ্যালয়টিকে একটি মিশনারি বিদ্যালয়ে রুপান্তর করেন। পরে তিনি বিদ্যালয়টি রেভেরেন্ড প্রাইজ এর কাছে হস্তান্তর করেন।
১৮৬৯ সালে বিদ্যালয়টির নাম পরিবর্তন করে " সিলেট সরকারী পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় " নামকরন করে হয়, এবং রায় সাহেব দুর্গা কুমার বসু কে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয় । ১৮৯৭ সালের ভূমিকম্প এর দ্বারা বিদ্যালয়টি ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় এবং পরবর্তীতে বিদ্যালয়টির সরিয়ে নেয়া হয়, এবং এটি বর্তমানে যে স্থানে রয়েছে(কালীঘাট) সেখানে স্থানান্তর করা হয় ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস